চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে থেমে থাকা জাহাজ থেকে উদ্ধার করে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া আরো দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল সাতজনে। তাদের সবার শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। কারো কারো ছিল গলাকাটা।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে চাঁদপুরের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার আনিসুর রহমান আরো দুজনের মৃত্যুর কথা জানান।
এর আগে এমভি আল-বাকেরা জাহাজটির ডেক থেকে পাঁচটি লাশ উদ্ধার করা হয়।
চাঁদপুর নৌ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহম্মেদ জানিয়েছিলেন, দুপুরের দিকে ৯৯৯-এ এই খবরটি জানতে পেরে পুলিশ ও কোস্টগার্ড ঘটনাস্থলে যায়। এসময় জাহাজের ডেক থেকে পাঁচটি লাশ উদ্ধার করা হয়।
নৌ পুলিশ জানিয়েছে, চট্টগ্রাম থেকে সার বোঝাই করে সিরাজগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল এমভি আল বাকেরা জাহাজটি।
কাদের হাতে জাহাজটিতে থাকা ব্যক্তিরা নিহত বা আহত হলেন, কিংবা কিভাবে ঘটনাটি ঘটেছে সেটি এখনো নিশ্চিত নয় পুলিশ।
এটি ডাকাতির ঘটনা কি না সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশ জানিয়েছে, তারা যখন জাহাজটিতে উঠেছিলেন তখন এটি পানিতে ভাসছিল। বন্ধ ছিল জাহাজের ইঞ্জিন।
Discussion about this post