গত সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলার পিঞ্জুরী ইউনিয়নের কুরপালা গ্রামে চুরির ঘটনাটি ঘটে।
আলী মোল্লা বলেন, “সোমবার রাতের খাবার খেয়ে আমরা ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার গোয়ালঘরে থাকা গাভি দুটি নেই। ঘরের দরজায় লেখা দেখি ‘আমি আপনার গাভী ২টি চুরি করেছি, আমাকে মাফ করে দিয়েন’।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি আরো বলেন, ‘ওই গাভি দুটি ছিল আমার বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন। এর মধ্যে একটি গাভি গাভিন (পেটে বাছুর) ছিল। আর কয়েক দিন পরই গাভিটি বাচ্চা দিত।
কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে এলাকার চুরির প্রতিকার নিয়ে কথা বলেছি। বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামপুলিশদের তৎপরতা বাড়ানোসহ রাতের বেলা থানা পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।’
Discussion about this post