ঈদের ছুটি কাটাতে এবারে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস বা যেকোনো ব্যক্তিগত পরিবহনে ঢাকার বাইরে যেতে বা ঢাকার ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে সাধারণ মানুষ।
তবে কোন গণপরিবহনকে এসব পথে চলাচল করতে দেয়া হবে না। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পক্ষ থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পুলিশের কাছে পাঠানো এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পুলিশ সড়কে যাত্রীদের সব ধরণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করবে। এরই মধ্যে ঢাকার ঢোকা এবং বেরুনোর সড়কগুলো থেকে চেকপোস্ট সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত ১৭মে ঢাকার বাইরে যাওয়া এবং প্রবেশের ক্ষেত্রে বাড়তি কড়াকড়ি আরোপ করে পুলিশ, যা ৩০শে মে পর্যন্ত অর্থাৎ ‘সাধারণ ছুটি’ চলাকালীন অব্যাহত থাকার কথা ছিল।
কিন্তু এরপরেও অনেক মানুষ ঢাকায় যাওয়া আসা করায় পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ আসন্ন ঈদে নিজস্ব অবস্থানস্থল না ছাড়ার পরামর্শ দেন। তিনি আরও বলেন যে মানুষ যেন গ্রামের বাড়ি না গিয়ে যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকেন।
করোনাভাইরাসের আরও ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে ঢাকা থেকে কাউকে বের হতে কিংবা ঢুকতে না দেয়ার এই নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। এই নির্দেশনার তিন দিনের মাথায় এবার কড়াকড়ি শিথিল করার কথা বলা হচ্ছে। তবে সেটা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত পরিবহনের ক্ষেত্রে। তবে ব্যক্তিগত পরিবহনে যাতায়াতের ক্ষেত্রেও প্রত্যেককে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে পুলিশ।
Discussion about this post