নজর রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ফলে তাদের বিপদের কোনো সম্ভাবনা নেই।
একটি বিবৃতিতে মার্কিন ইন্দো-প্যাসিফিক কম্যান্ড জানিয়েছে, ‘আমরা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি। তা খতিয়ে দেখছি। তবে আমাদের আশু বিপদের কোনো সম্ভাবনা নেই।’
কয়েক দিন আগেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন দেশের নতুন ইন্টার কন্টিনেন্টাল ব্যালেস্টিক মিসাইলের (আইসিবিএম) পরীক্ষা তত্বাবধান করেন।
মঙ্গলবার কিমের বোন কিম ইয়ো জং অভিযোগ করেছেন, পিয়ংইয়ংয়ের প্রতিদ্বন্দ্বীরা আগ্রাসী সামরিক মনোভাব দেখাচ্ছে।
মার্কিন নির্বাচনের আগে
আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে ২০২২ থেকে পিয়ংইয়ং একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে যাচ্ছে।
ক্রেমলিনে সোমবার উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চো সন হুই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমের পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন। সেদিনই তারা এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করল।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইউক্রেনের গোয়েন্দাদের হিসাব, উত্তর কোরিয়া ইউক্রেনে ১০ থেকে ১২ হাজার সেনা পাঠিয়েছে। ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনের পর উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সম্পর্ক আরো ভালো হয়েছে। দুই দেশ কৌশলগত সমঝোতা চুক্তিতে সই করেছে।
Discussion about this post