সম্প্রতি আরব আমিরাতের জনপ্রিয় বাংলা অনলাইন পোর্টাল আরব আমিরাত “সম্প্রতি দেশে আসা যাওয়া করছেন, এমন প্রবাসীদের অভিমত জানতে, মুলত আমাদের দেশের বিমানবন্দরে সেবার মানের কি পরিবর্তন এসেছে?” মর্মে জানতে চেয়ে ফেসবুকে প্রবাসীদের মতামত জানাতে আহবান করেন।
এতে দারুণ সাড়া দিয়ে প্রবাসীরা নতুন বাংলাদেশের বিপ্লবী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিমানবন্দরে নেয়া প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধে নানান পদক্ষেপ নিয়ে মতামত প্রদান করেন।
এতে প্রবাসীদের ভিতর দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
আগের চাইতে হয়রানি কমলেও বিমানের টিকিটের মূল্য না কমার জন্য ক্ষোভ ঝেড়েছেন অনেকেই।
ফেসবুকে জাবেদ মোহাম্মদ জাবেদ লেখেন, “অনেক ভালো হয়েছে”।
আশিদা আক্তার লেখেন, “আগের চাইতে ভালো তবে ফেসবুক যেভাবে লিখছে সেভাবে না। আমি ২৪ সেপ্টেম্বর দেশে আসলাম। ট্রলি তে জিনিস নিয়ে গাড়িতে ওঠানো পর্যন্ত ৩০০ টাকা দিতে হয়েছে।”
সান্ত্বনা তাবাসসুম লেখেন, “সার্ভিস খুবই ভালো ফ্যামিলিদের প্রায়োরিটি বেশী। Luggage জলদি পেয়েছি। অযথা স্ক্যান করেনি”।
নাজিমুদ্দিন নাজিম লেখেন, “
29 তারিখ আসলাম একঘন্টা পর লাগেজ পাইছি”।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম লেখেন “আমি গতকাল রাত্রে ইউ এস বাংলা চট্টগ্রাম থেকে আবুধাবি এসেছি অন্যান্য সময় তুলনায় এখনকার সেবার মান অত্যন্ত ভালো মনে হয়েছে এয়ারপোর্ট খুব পরিচ্ছন্ন ছিল সুন্দর ছিল আমার দেখা মতে বিগত দিনগুলোর চাইতে অনেক ভালো দেখা যাক সামনে কি হয়।”।
মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ লেখেন, “সেবার মান অনেক ভালো পাঁচ মিনিটের ভিতরে ইমিগ্রেশন শেষ করছে। লাগেজ ৫ মিনিটের ভিতরে পাওয়া গেছে।”।
উত্তম দাশ লেখেন, “চট্টগ্রাম এয়ারপোর্টে আগের একই অবস্থা কোনো পরিবর্তন হয়নি, একটা পরিবর্তন দেখলাম ইমিগ্রেশনে কথা কম বলতে হয়েছে। তবে শুধু গদির মানুষ পরিবর্তন হয়ে লাভ নেই যতক্ষণ না মনমানসিকতার পরিবর্তন হচ্ছে।”
হাফিজ আব্দুল্লাহ লেখেন, “সকল প্রবাসীদের দাবী!
ভিআইপি লাউঞ্জে বসার দরকার নেই!
আমরা কম দামে টিকেট নিয়ে নিরাপদে দেশে আসা-যাওয়া করতে চাই !
এয়ার পোর্ট হয়রানি মুক্ত চাই!”
আব্দুল আহাদ সোহেল লেখেন, “আগের চেয়ে ভালো, তবে এখন ও আরব আমিরাতের আইডি খুঁজে।
কথা হল আমিরাতের আইডি স্বম্বন্ধে ওনাদের ধারণা শুন্যের কোটায়।
গত রাতে আসলাম”।
আনোয়ার হোসেন লেখেন, “ইমিগ্রেশনে আগে পুলিশ থাকতো দুইজন এখন পাঁচজন ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আগের থেকে অনেক ভালো।”
সুমন আহমেদ লেখেন,”আমি ৩ তারিখ সকালে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর হয়ে দুবাই হতে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে চট্টগ্রাম এসেছি আমাদের সাথে আসা ২জন Passanger এর কাটন কেটে মুল্যবান জিনিসপত্র রেখে দিয়ে টেপ দিয়ে মুডিয়ে দিছে আমরা সহ গিয়ে এয়ারপোর্টে দায়িত্বরত বিমান বাহিনীর এক অফিসারকে অভিযোগ দিছি এ বিষয়ে বাট কোন সুফল পাওয়া যায়নি। আর লাগেজ এক ঘন্টা পর ল্যাগেজ হাতে পেয়েছি যানিনা ঢাকার কি অবস্থা চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অভিজ্ঞতা জানালাম ।”
হানিফ বলেন, আপনি কোন বিমানে যাবেন, সেই হিসাবে ল্যাগেজ ডেলিভারি দেয় বা তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়। ইতিহাদ বা এমারেটস এ গেলে ল্যাগেজ তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়, অন্যান্য ডিলে হয়।”
Discussion about this post