রিশাদ যখন উইকেটে আসেন তখন বাংলাদেশের রান ৭ উইকেটে ১৬৩ রান। বল বাকি ছিল ২৪টি। কঠিন উইকেটে বাংলাদেশের রান দুই শ ছাড়াবে কি না এ নিয়েও ছিল শঙ্কা। তবে রিশাদ সব শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন ১৪ বলে অপরাজিত ৩৯ রানের ইনিংসে। ৩ ছক্কা ও ৩ চারে ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন এই অলরাউন্ডার। তাতে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২১৩ রানে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দারুণ ছন্দে থাকা সাইফকে ৬ রানে ফেরান আকিল। এরপর সৌম্য-হৃদয় জুটি গড়ার চেষ্টা করলেও সেটি বড় হয়নি। ব্যক্তিগত ১২ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন হৃদয়। সাবেক অধিনায়ক শান্তও ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি। ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে রেখে ধীরগতির ব্যাটিং চালিয়ে যান সৌম্য।তবে বাঁহাতি এই ব্যাটারও পরাস্ত হন আকিলের বলে। আউট হওয়ার আগে ৮৯ বলে ৪৫ রান করেন তিনি। ১২৮ রানে ৬ উইকেট হারালে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। তবে মিরাজ ও সোহান সেই চাপ কিছুটা সামাল দেন।
২৪ বলে ২৩ রান করে মোটির শিকার হন সোহান। অঙ্কনও উইকেটে সেট হয়ে নিজের ইনিংস বড় করতে পারেননি। ফেরেন ১৫ রানে। শেষদিকে, রিশাদের দুর্দান্ত ব্যাটেই দুইশোরও বেশি রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। এই ম্যাচ জিতলে সিরিজ জয় নিশ্চিত হবে স্বাগতিকদের। অন্যদিকে, সিরিজ বাঁচাতে জয়ের বিকল্প নেই সফরকারীদের সামনে।





























