যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের সকল ধরণের যাত্রীর প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক। সরকার নির্ধারিত হোটেলে নিজ খরচে। অন্য দেশের যাত্রীদের জন্য দেশে আসার পর বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় করোনা লক্ষণ থাকলে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন। লক্ষণ না থাকলে, বাসায় বাধ্যতামূলক ১৪ দিন কোয়ারেন্টিন।
ইউরোপ থেকে আগত যে কোনো যাত্রীকে কোরোনা ভ্যাক্সিন বা করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট সাথে থাকলেও বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের সরকারী প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে অথবা সরকার নির্ধারিত নির্দিষ্ট হোটেলে নিজ খরচে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। কোয়ারেন্টাইন শেষে ইউরোপ ফেরত যাত্রীদের আবারো কোভিড ১৯ পিসিআর টেস্ট করা হবে। যাত্রীর টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ আসলে তিনি নিজ বাড়িতে/গন্তব্যে চলে যাবেন। এ নির্দেশনা ৩১/০৩/২০২১ তারিখ হতে কার্যকর হবে।
অন্য যাত্রীদের ক্ষেত্রে ফ্লাইটে ওঠার ৭২ ঘন্টা বা তার কম সময়ের মধ্যে নমুনা দিয়ে পিসিআর টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ রিপোর্ট হাতে পেয়ে তা দাখিল না করলে বাংলাদেশগামী কোন যাত্রী বিদেশের কোন বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাবেন না। এ নিয়ম আগের মতই কার্যকর থাকবে।
সরকার অনুমোদিত ২৫ টি হোটেলে নিজ খরচে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে পারবেন যাত্রীরা।
হোটেলগুলো হচ্ছে, বারিধারার এসকট দ্যা রেসিডেন্ট লিমিটেড ঢাকা,দ গুলশান-২ এর দি ওয়েস্টিন ঢাকা, বারিধারার এসকট প্যালেস লিমিটেড, বনানীর প্লাটিনাম হোটেলস বাই শেলটেক, উত্তরার হানসা, শুলশান ২ এর লংবিচ সুইটস ঢাকা, হোটেল লেক ক্যাসেল, উত্তরার বেস্ট ওয়েস্টার্ণ প্লাস ম্যাপেল লিফ, গুলশান ২ এর হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরী, বারিধারার ডেইজ হোটেল ঢাকা, উত্তরার মনসুন ইন, বনানীর হোটেল আফতাব আওয়ার্স রেসিডেন্টস, বনানীর গোল্ডেন টিউলিপ, গুলশান ২ এর হোটেল ট্রপিক্যাল ডেইজি, বনানীর হোটেল সুইট ড্রিম, কাওরান বাজারের হোটেল লা ভিঞ্চি, বনানীর আমাজন লিলি লেকভিউ রেসিডেন্স, বনানীর অমনি রেসিডেন্স,নিকুঞ্জের বেস্ট ওয়েষ্টার্ন প্লাস মায়া, হোটেল গ্রেস ২১, উত্তরার হোটেল এফোর্ড ইন, হোয়াইট প্যালেস হোটেল, মেরিনো রয়েল হোটেল, মেমেন্টো হোটেল, রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন।
Discussion about this post