১৬ নভেম্বর শনিবার রাজধানীর পুরানা পল্টন বাংলাদেশ ফটোজার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন মিলনায়তনে জাতীয় লেখক পরিষদের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত আলোকিত মানুষ ও আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে সৃজনশীল সাহিত্য শীর্ষক মতবিনিময় সভা ও লেখক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর মহাপরিচালক মাওলানা জুবায়ের আহমদ চৌধুরী ৷
তিনি বলেন, আর্দশ সমাজ ও দেশ গঠনে আলোকিত মানুষের প্রয়োজন, পবিত্র কুরআন ছিলো বিশ্ব সাহিত্যের উৎস। প্রিয় নবীজির যুগটাই ছিলো সাহিত্যের যুগ। তিনি পৃথিবীর মধ্যে বিশুদ্ধ ভাষি ছিলেন। সাহ্যিত-সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে আমাদের তরুল প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে।
জাতীয় লেখক পরিষদের আহবায়ক মুফতি জহির ইবনে মুসলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক সরকার পত্রিকার সম্পাদক মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, শায়খুল হাদীস মাওলানা শেখ আজিম উদ্দীন, মাসিক আদর্শ নারীর সম্পাদক মুফতি আবুল হাসান শামসাবাদী, লেখক মাওলানা রুহুল আমীন সাদী,প্রফেসর মাওলানা গোলাম রব্বানী, আলী হাসান তৈয়র।
অনুষ্ঠানে সবার খবর সম্পাদক আবদুল গাফফার ও মাইনুদ্দীন ওয়াদুদের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুফতি গোলাম মাওলা, মাওলানা সৈয়দ শামছুল হুদা, মাওলানা শায়খ উছমান গনী, মাওলানা শহিদুল ইসলাম ফারুকী,মাওলানা কামরুল হাসান রাহমানী, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ শাকের, মাওলানা রুহুল আমীন নগরী, মুফতি আফজাল হোসাইন, মাওলানা মামুন চৌধুরী, মুফতি নুরুল্লাহ আল মানসুর, মহিম মাহফুজ মোহাম্মদ বিন ওয়াহীদ, মুফতি মুজাম্মিল হক প্রমুখ।
সম্মেলন শেষে মুফতি জহির ইবনে মুসলিমকে সভাপতি, আবদুল গাফফারকে সাধারণ সম্পাদক এবং রুহুল আমীন নগরীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনিবাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য যে, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের ১৭১ জন নবীন-প্রবীণ লেখকদের মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় লেখক পরিষদের আনূষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
সভাপতি : মুফতি জহির ইবনে মুসলিম, মুহাদ্দিস জামিয়া ইসলামিয়া গাওয়াইর,দক্ষিণখান, সহ-সভাপতি : মাওলানা শহীদুল ইসলাম ফারুকী.,রিসার্চ ফেলো, আন্তর্জাতিক ইসলামী ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া
পর্যায়ক্রমে দেশের সকল জেলা/মহানগরে পরিষদের শাখা গঠন করা হবে। অনুষ্ঠানে ’’সূচনাপত্র’’ নামে একটি বিশেষ স্মারক প্রকাশিত হয়।
Discussion about this post