এস এম সৌরভ উদ্দিন: বাংলাদেশের সব এয়ারপোর্টে এখন চোখে পড়ার মতো উন্নয়ন হয়েছে এতে কোন সন্দেহ নেই। সরকারের উন্নয়ন ও আন্তরিকতারও কোন অভাব নেই সেটা সত্য।
কিন্ত একটা বিষয় চোখে পড়ল, ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ইমিগ্রেশনে। ১৭ অক্টোবর ‘১৯ আজকে আমার ফ্লাইট ছিল সকাল ১০ঃ১০ মিনিটে। চেকইন শেষে ইমিগ্রেশনের ৮ নং কাউন্টার খালি দেখে সেখানে আসলাম! পাসপোর্ট দেয়ার সাথে সাথে ইমিগ্রেশন অফিসার বললো ” আপনার বাংলাদেশী পাসপোর্ট তাই আপনাকে অন্য লাইনে দাড়াতে হবে।” এটাতো খালি এখন কোন বিদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারও এখানে নেই, আপনি আমার পাসপোর্ট টা নিতে পারেন। ওনি বললেন, আপনি অন্য কাউন্টারে যান। আমি চলে আসলাম এবং অন্য লাইনে দাড়ালাম। আমার সময় ছিল সমস্যা ছিলনা অন্য লাইনে দাড়াতে।
বর্তমানে দেশের বাহিরে প্রায় এক কোটির উপর লোক প্রবাসে থাকে এবং দৈনিক হাজার হাজার লোক বিভিন্ন কারনে দেশের বাহিরে যাতায়ত করছেন। বর্তমানে অরো অধিক কাউন্টার বৃদ্ধি অতি জরুরি। প্রত্যেক কাউন্টারে দুইজন করে ইমিগ্রেশন অফিসার থাকে। কর্তৃপক্ষ চাইলে একটি কাউন্টার বিদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য রেখে আরো একটি লাইন প্রবাসীদের জন্য বরাদ্দ দিতে পারেন। সময় যথেষ্ট থাকলেও কাউন্টারে দাড়িয়ে থাকা বড় বিরক্তিকর। আশাকরি যথাযত কতৃপক্ষ বিষয়টি নজরে আনবেন।
Discussion about this post