পদত্যাগপত্রে ফ্রিল্যান্ড বলেছিলেন, সদ্য নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকির মোকাবেলা করার জন্য কানাডাকে মূলধন (ফিসক্যাল পাউডার ড্রাই) প্রস্তুত রাখতে হবে।
এএফপি বলছে, এই ফ্রিল্যান্ডকেই ট্রুডোর উত্তরসূরি হিসেবে মনে করছে কানাডিয়ান গণমাধ্যম। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা মার্ক কারনির নামও আলোচনায় রয়েছে।
আজকের সংবাদ সম্মেলনে ট্রুডো বলেছেন, কানাডার গভর্নর জেনারেলের কাছ থেকে আগামী ২৪ মার্চ পর্যন্ত পার্লামেন্ট অধিবেশন মুলতবির অনুমতি পেয়েছেন তিনি।
এই সময়ের মধ্যে উদারপন্থীরা নতুন নেতা বেছে নিতে পারবেন। একইসঙ্গে বিরোধীদের অনাস্থা ভোট আনার সম্ভাবনাও সীমিত করতে পারে।
Discussion about this post