চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদস্থ কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফ কমপ্লেক্স ময়দানে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার দিনরাত ব্যাপী ৭০তম পবিত্র মিরাজুন্নবী (দঃ) মাহফিল ও কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা, খলিলুল্লাহ, আওলাদে মোস্তফা, খলিফায়ে রাসূল হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম (রাঃ)’র পবিত্র সালানা ওরছে পাক অনুষ্ঠিত হবে ইন্শাআল্লাহ। দিনরাত ব্যাপী গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে— বাদে নামাজে ফজর খতম শরীফ আদায় ও ইছালে ছাওয়াব, মোরাকাবা, মিলাদ কিয়াম, মোনাজাত, খতমে কোরআন শরীফ ও তাহলিল। বাদে নামাজে জোহর পবিত্র মিরাজুন্নবী (দঃ) ও হযরত গাউছুল আজম (রাঃ)’র জীবনী শীর্ষক আলোচনা। বাদে নামাজে আছর তরিক্বতের বিশেষ পদ্ধতিতে ফয়েজে কোরআন প্রদানের মাধ্যমে নূরে কোরআন বিতরণ। বাদে নামাজে মাগরিব ফাতেহা শরীফ আদায়, ঈছালে ছাওয়াব, মোরাকাবা, সিনা—ব—সিনা তাওয়াজ্জুহ এর মাধ্যমে হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাতেনি নূর বিতরণ। কাবলে নামাজে এশা জিকিরে গাউছুল আজম মোর্শেদী। বাদে নামাজে এশা মাননীয় মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেব এর নুরানি তাকরির মোবারক, মিলাদ—কিয়াম, মুনাজাত,তরিক্বতের নির্দিষ্ট তারতীবে দরূদে মোস্তফা (দ.) আদায় ও তাবাররুক বিতরণ । আখিরুল লাইল—নামাজে তাহাজ্জুদ, জিকরে জলী, দরুদ শরীফ ও মুনাজাত। (২৭ রজব) বাদে নামাজে ফজর খতম শরীফ আদায় ও ঈছালে ছাওয়াব, মোরাকাবা, মিলাদ—কিয়াম এবং আখেরী মোনাজাত। উল্লেখ্য, গরু, মহিষ, ছাগল, টাকা—পয়সা, নজর—নেওয়াজ ইত্যাদি কোন কিছু কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফে না আনার জন্য মাননীয় মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলীর পক্ষ হতে অনুরোধ করা গেল। উক্ত সালানা ওরছে সকল মুসলিম মিল্লাতের প্রতি দ্বীনি দাওয়াত রইল।
Discussion about this post