সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ফ্লাইটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিমানসহ বিভিন্ন এয়ারলাইন্স ২-৩ গুণ ভাড়া বাড়িয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকরা।
তাদের অভিযোগ, মাত্র দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অজানা কারণে ৩০-৪০ হাজার টাকার এয়ার টিকিটের মূল্য ৭০-৯৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
অথচ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা হতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এয়ার টিকেটের মূল্য ২০-৩০ হাজার টাকা।’
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে সাধারণ রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকরা এসব অভিযোগ করেন। বিমানের টিকিটের দাম এভাবে বাড়ানোতে মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স যোদ্ধারা আর্থিকভাবে চরম বিপাকে পড়েছেন বলে তারা দাবি করেন।
রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা আশঙ্কা করেন, হাজার হাজার মধ্যপ্রাচ্যগামী রেমিট্যান্স যোদ্ধার ভিসা ও ছুটির মেয়াদ শেষ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিমানসহ মধ্যপ্রাচ্যগামী এয়ারলাইন্সগুলোর ফ্লাইট সংখ্যা বাড়ানো না গেলে হাজার হাজার নতুন ভিসাপ্রাপ্ত এবং ছুটিতে দেশে আসা রেমিট্যান্স যোদ্ধারা চাকরি হারাতে পারেন।
তারা দাবি করেন, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বর্তমানে দৈনিক ৫ হাজারের বেশি রেমিট্যান্স যোদ্ধার গমনের চাহিদা থাকলেও দৈনিক ৩ হাজারের মতো গমন সম্ভব হচ্ছে।
মানববন্ধনে থেকে এয়ার টিকিটের অযৌক্তিকভাবে দাম বাড়ানোর প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করে দোষীদের (সিন্ডিকেট) দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।
Discussion about this post