করোনার করালগ্রাসে সর্বপ্রথম এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজ ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সারাবিশ্বের আকাশপথ লকডাউন অবস্থায় ছিল। ফ্লাইট অপারেশন বন্ধ থাকলেও কর্মীবাহিনীর বেতন, লিজে আনা উড়োজাহাজের ব্যয়, ঋণের কিস্তি, রক্ষণাবেক্ষণ খরচ সবই বহন করতে হয়েছে।
করোনার প্রকোপ আবার বাড়লে দেশি বিমান সংস্থাগুলোর অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে। এমনিতেই একে একে ৭টি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে গেছে।
তাই করোনা মহামারীতে লোকসান পোষাতে বিকল্প চিন্তা করছে এয়ারলাইন্সগুলো। বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ছাড়াও ইউএস বাংলা, নভো এয়ার ও রিজেন্ট এয়ার নামে বিমান সংস্থা রয়েছে।
দেশের এয়ারলাইনস ব্যবসা প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারলে বাজার দখল করবে বিদেশি প্রতিষ্ঠান। যাত্রী পরিবহন কিন্তু বন্ধ হবে না। এ জন্য উদ্যোগী হতে হবে সরকারি-বেসরকারি উভয় পক্ষকেই।
Discussion about this post