আজ শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন ওসি (তদন্ত) ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোজাহিদুল ইসলাম।
জানা যায়, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ছাড়াও নানা কর্মকাণ্ডের কারণে ময়মনসিংহের নান্দাইল থানার ওসিকে গত শুক্রবার প্রত্যাহার করে ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এলাকার সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করে চলে যাওয়ায় তাঁরা একে একে বিচ্ছিন্নভাবে থানায় আসতে থাকেন। এ সময় ওসিকে থানায় না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে চলে যান তারা।
এ অবস্থায় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে চাপে পড়েন ওসি ফরিদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নান্দাইল পৌর বাজারের ইসহাক মার্কেটের প্রাইম কালেকশনের মালিক মো. মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু টাকা পাওয়ার কথা সত্যতা স্বীকার করে জানান, তাকে ফোন করেন ওসি ফরিদ। পরে ঈশ্বরগঞ্জের মাইজবাগ এলাকায় নিয়ে বকেয়া ১ লাখ ৪ হাজার ২৫০ টাকা পরিশোধ করেন।
অন্যদিকে নান্দাইল সদরের সুবর্ণ ইলেকট্রনিকসের মালিক ফরহাদ জানান, তিনিও তার বকেয়ার ১১ হাজার টাকা পেয়েছেন।
Discussion about this post