শুনে আমি দুদিনের জন্য ভৈরবের বাড়িতে এসেছি। তার সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা আমি আমার পরিবারকে জানাইনি। একটি টিভি চ্যানেলে আমি সাক্ষাৎকার দেওয়ার পর সেটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গেছে। এতেই দেশের মানুষ ও এলাকাবাসী আমার বিষয়টা জেনে গেছে। দুদিন যাবত বাড়িতে অসংখ্য লোক আমাকে দেখতে ভিড় জমিয়েছে। আমিও এতে গর্ববোধ করছি।
রবিনের ভাই মো.মামুন বলেন, বড় ভাই হিসেবে আজ আমি খুব গর্ববোধ করছি। বিশ্বের এত বড় খেলোয়াড় নেইমারের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব রয়েছে। সেই খবরে বাংলাদেশে আমার ভাই রবিন বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। এতে আমরা খুব আনন্দিত। রবিন এখন শুধু ভৈরববাসীর গর্ব নয় সে সারা বাংলাদেশের গর্ব বলে আমি মনে করি।
রবিনদের বাড়ির মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আব্দুর গফুর লোকমান হাকিমী বলেন, দীর্ঘদিন যাবত রবিনের বাড়ির মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।
সেই সুবাদে তাদের পরিবার ও তার বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে। রবিন ছেলে হিসেবে খুব ভালো। বিশ্বের তারকা খেলোয়াড় নেইমারের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব রয়েছে সেটা আসলে সবচেয়ে বড় গর্বের বিষয়। তাকে দিয়ে আবার ভৈরবকে চিনল সারা বিশ্ব।
রবিনের ভাগ্নি লামিয়া বলেন, আমার মামা খুব পরোপকারী ও মিশুক। তার সঙ্গে ব্রাজিলের তারকা খেলোয়াড় নেইমারের বন্ধুত্ব রয়েছে সেটা আগে কখনো আমাদের কাছে তিনি বলেননি। একটি টিভির সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে জেনেছি মামার সঙ্গে নেইমারের বন্ধুত্ব সম্পর্ক রয়েছে।
এখন খবর দেখে লোকজন বাড়িতে আসছে মামাকে দেখতে ও কথা বলতে। তার পরিবারের সদস্য হিসেবে আজ আমি গর্ববোধ করছি।
Discussion about this post