করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়েছে। ফ্লাইট কম থাকায় অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে ক্ষেত্র বিশেষে টিকিটের মূল্য বেড়েছে অন্তত চার গুণ।
অন্যদিকে বিদেশগামী প্রত্যেক যাত্রীর জন্যই বাধ্যতামূলক করা হয়েছে কোভিড-১৯ নেগেটিভ সনদ, যার পেছনে যাত্রী প্রতি খরচ হচ্ছে সাড়ে ৩ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে আগামী ১ আগস্ট থেকে যুক্ত হচ্ছে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন ফি বাবদ আরো ১ হাজার ৭০০ টাকা (২০ ডলার)। সব মিলিয়ে বিদেশ যাত্রায় প্রবাসী কর্মীদের ওপর পড়ছে বাড়তি খরচের চাপ। প্রবাসী কর্মীরা দীর্ঘদিন দেশে থাকায় ইনকাম বন্ধ। এ অবস্থায় অতিরিক্ত খরচ অনেকের কাছে মরার উপর খারার ঘাঁ।
Discussion about this post