কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এবার রেকর্ড পরিমাণ অর্থাৎ ১ কোটি ৫০ লাখ ৮৪ হাজার ৫৯৮ টাকা পাওয়া গেছে। শনিবার বিকেলে গণনা শেষে এ টাকার হিসাব পাওয়া যায়। টাকা ছাড়াও দান হিসেবে অনেক স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে দানবাক্সে। প্রায় সাড়ে তিন মাস পর এ পরিমাণ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায়।
পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এ পর্যন্ত এটিই সর্বাধিক পরিমাণ টাকা পাওয়ার রেকর্ড। এর আগে পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে সর্বোচ্চ ১ কোটি ২৭ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭১ টাকা পাওয়া গিয়েছিল।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খোলা হয়। শনিবার সকাল ৯টার দিকে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খোলা হয়। পরে দানবাক্সের টাকাগুলো বস্তায় ভরা হয়। এরপর মসজিদের দোতলার মেঝেতে রেখে শুরু হয় গণনার কাজ। টাকা গণনায় মসজিদ-মাদরাসার ৬০ জন ছাত্র-শিক্ষক ছাড়াও রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা অংশ নেন। এবার তিন মাস ১৩ দিন পর মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়।
এরপর মসজিদের দোতলার মেঝেতে রেখে শুরু হয় গণনার কাজ। টাকা গণনায় মসজিদ-মাদরাসার ৬০ জন ছাত্র-শিক্ষক ছাড়াও রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা অংশ নেন। এবার তিন মাস ১৩ দিন পর মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়।
টাকা গণনার কাজ তদারকি করেছেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মীর মো. আল কামাহ তমাল, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান, উবাইদুর রহমান সাহেল, পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. শওকত উদ্দীন ভূঞা ও রূপালী ব্যংকের এজিএম অনুফ কুমার ভদ্র প্রমুখ।
Discussion about this post